কোন ডিমের কি উপকারিতা পুষ্টিগুণ ও অপকারিতা

 আজ এই আর্টিকেলটিতে মুরগির উপকারিতা হাঁসের ডিমের উপকারিতা কাঁচা ডিমের উপকারিতা কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা এবং মাছের ডিমের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ এবং ডিমের অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।



আরো পড়ুনঃ ধনেপাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

ডিম খাওয়ার উপকারিতা

ডিম দেহের শক্তি যোগায়

আমাদের প্রতিদিনের জীবনযাত্রায় কাজকর্মে আমাদের শক্তির প্রয়োজন আছে ডিমে থাকা পুষ্টিগুণ আমাদের দেহের শক্তি জোগাতে সাহায্য করে এজন্য ডাক্তাররা পরামর্শ দিয়ে থাকেন প্রতিদিন সকালে একটি করে ডিম খাওয়ার জন্য।

ডিম হচ্ছে প্রোটিন এর উৎস

কোন ডিমের কি উপকারিতা আমাদের দেহের পটিনের অভাব দূর করতে ডিমের অবদান অনেক প্রয়োজন ডিমের মধ্যে থাকা পার্টি আমাদের ক্যালসিয়ামের অভাব দূর করে আমাদের হাড় মজবুত করে এছাড়াও দের শক্তি যোগাতে ডিম খাওয়া একান্ত প্রয়োজন।

শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে

অনেকের ধারণা যে ডিম খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় শুনতে অবাক লাগলেও সত্যি যে ডিমের সাদা অংশ থাকে প্রচুর পরিমাণ প্রোটিন যার মধ্যে কোন প্রকারভেদ নেই আমরা জানি যে ফ্যাটের কারণে মানুষ বেশি মোটা হয়ে থাকে বাপের যুক্ত খাবার খেলে তাই আপনি নিজের চিন্তায় ডিম খেতে পারেন নিয়মিতভাবে।

দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে

বয়স বাড়ার সাথে সাথে আমাদের চোখে সমস্যা দেখা যায় তাছাড়া এখন অনেকের দৃষ্টিশক্তি দিন দিন কমে যাচ্ছে ডিমের মধ্যে থাকা উপাদান দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে অনেক সাহায্য করে তাই যাদের দৃষ্টিশক্তি বা চোখের সমস্যা আছে তারা ক্ষতি ডিম খেতে পারেন।

ক্যান্সার প্রতিরোধ করে

ক্যান্সারের একটি মরণব্যাধি ডিমের মধ্যে থাকা ভিটামিন লিউটি এর নামক উপাদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে এছাড়াও নতুন কোষ গঠনে বিশেষ ভূমিকা রাখে।

হাড় শক্ত করে

ডিমে হারের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ভূমিকা রাখে বিশেষজ্ঞদের মধ্যে ডিম খেলে হাড়ের ব্যথা দূর হয় এছাড়াও ডিমের মধ্যে থাকা পুষ্টি কোন হারকে শক্তিশালী ও শক্ত করে।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে

আমাদের শরীরে ভালো এবং খারাপের দুই ধরনের কোলে পরিষ্কার থাকে ডিম খেলে ডিম আমাদের খারাপ ফুলেস্টেরনের পরিমাণ কমায় এবং ভালো করে মাত্র বৃদ্ধ ি করে এবং পোস্টারের নিয়ন্ত্রণ করে।

ডিম ত্বখ মস্তিষ্ক সুস্থ রাখে

ত্বক এবং মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে দিন প্রতিনিয়ত ডিম খেলে মস্তিষ্ক ভালো সুস্থ এবং সকল থাকে একে একে এভাবে টিমের মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণ তো ভালো রাখে তাই প্রতিদিন একটি করে ডিম খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।

ডিম হার্ড ভালো রাখে

আমাদের শরীরে আর একটি গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ আর ভালো রাখা আমাদের সকলের জন্য জরুরি প্রয়োজন ডিম খেলে হার্ট রক্তে জমাট বাঁধে না এবং শরীরে রক্ত স্বাভাবিক রাখে।

ডিম রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়

আমাদের দেহেরও প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডিমের ভূমিকা অপারেশন ডিমের মধ্যে থাকা পশ্চিম উপাদান আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় যার ফলে আমরা কোন অসুস্থ হই তাই আমাদেরও প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডিম খাওয়া একান্ত প্রয়োজন।

গর্ভ অবস্থায় ডিমের ভূমিকা

গর্ভাবস্থায় মহিলাদের সঠিক পুষ্টির খুব খুবই প্রয়োজন আর এই অবস্থায় পোস্টে জোগাতে বেশি ভূমিকা রাখে ডিম শিশুর জন্মের পর মাকে সুস্থ রাখতে এবং মাত্র দুধ খেয়ে পুষ্টির পরিপূর্ণ রাখতে ডিম অত্যন্ত প্রয়োজন।

আরো পড়ুনঃ কাজু বাদাম খাওয়ার উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ

ডিমের পুষ্টি ও গুনাগুণ

সম্পূর্ণ সিদ্ধ আস্তা ১টি ডিমে যে পরিমাণ পুষ্টি উপাদান আছে

  • এনার্জি ১৪৩ ক্যালোরির মত।
  • কার্বোহাইড্রেট ০.৭২ গ্রাম।
  • ফ্যাট ৯.৫১ গ্রাম।
  • প্রোটিন ১২.৫৬ গ্রাম।
  • ফসফরাস ১৯৮ মিলিগ্রাম।
  • পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম।
  • জিংক ১.২৯ মিলিগ্রাম।
  • ভিটামিন এ ডি ই বি ১২।
  • স্নেহ পদার্থ ১০.৬ গ্রাম।
  • কোলেস্টেরল ৫ গ্রাম। (যার মধ্যে ভালো কোলেস্টেরল এর মাত্রা ৩.৫ গ্রাম বাকি অংশটুকু খারাপ কোলেস্টেরল এলডিএল। ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বেশি)।
  • পানির পরিমাণ ৭৫ গ্রাম।

ডিম খেলে যে ১৫টি রোগ সাড়ে 

  • ডিম খেলে শরীরের দ্রুত শক্তি আসে। ডিম এ থাকা ভিটামিন থেকে মূলত এই শক্তি মিলে। এতে থাকা ভিটামিন বি খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তর করে তাই প্রতিদিন সকালে ১টি সিদ্ধ ডিম খেলে সারাদিন ক্লান্তহীন থাকবেন।

  • ডিমে থাকে ভিটামিন এ যারা দৃষ্টি শক্তিতে উন্নত করে। তাছাড়া ডিমে থাকা কোরোটিনয়েড আর ল্যুটেন বয়স হয়ে গেলে চোখের এক বড় সমস্যা, ম্যাকুলার ডিজেনারেশন হওয়ার সম্ভাবনা কমায়।

  • ডিমে থাকা ভিটামিন ই কোষ আর তোকে থাকা ফ্রি রেডিকেল ধ্বংস করে তাই ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে এছাড়াও নতুন কোষ তৈরি হতে সাহায্য করে থাকে। নিয়মিত ডিম খেলে বেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা অনেক অংশে কমে যায়।

  • পেশি ব্যথায় অনেকেই ভোগেন। ডিমে থাকা ভিটামিন ডি বেশি মজবুত করে নিয়মিত যারা ব্যায়াম করেন তাদেরকে বিশেষজ্ঞরা ডিম খেতে ভুলে থাকেন।

  • নারী স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য প্রতিদিন ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ প্রোটিন দরকার হয় যা ডিম থেকে পাওয়া যায় একটি ডিম থেকে ৬.৫ গ্রাম প্রোটিন পাওয়া যায়।

  • এক সমীক্ষায় জানা গেছে ডিম খেলে হার্টে রক্ত জমাট বাঁধে না। তাই হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি সারা শরীর এই রক্ত চলাচল সচল থাকে।

  • অনেকেরই মধ্যে ভ্রান্ত ধারণা আছে ডিম নাকি কোলেস্টেরল বাড়ায় যা একদমই ভুল বরং ডিম কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ডিমে থাকা উমেগা ৩ এ কাজটি করতে সাহায্য করে। আবার ডিম এইচ ডি এল বা ভালো কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় প্রায় ১০ শতাংশ।

  • ডিম লিপিড প্রোফাইল ও নিয়ন্ত্রণে রাখে তাছাড়া ডিম লোহিত রক্তকণিকা বাড়াতে ও সাহায্য করে তাই রোজ নিয়ম করে ডিম খাওয়া আমাদের উচিত।

  • শরীরের সার্বিক সুস্থতায় খোলা ইন খুবই প্রয়োজন ও লাইনের ঘাটতি হলে লিভারের নানা সমস্যা বা নিউরোলজিক্যাল হয়। ডিমে প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ মাইক্রগ্রাম কোলাইন থাকে। তাই ডিম খেলে লিভার স্নায়ু ভালো থাকে।
  • প্রোটিনের মূল উৎস হলো অ্যামিনো এসিড। প্রোটিন তৈরিতে প্রায় ২১ ধরনের অ্যামাইনো এসিড লাগে।  যার মধ্যে নয়টি শরীরে তৈরি হয় না এর জন্য বাইরে থেকে প্রোটিন গ্রহণ করতে হয় যা মেলে ডিম থেকে।
  • নখ ভেঙ্গে যাওয়ার সমস্যায় অনেকেই ভোগেন নখ মজবুত করে সালফার আর ডিম হলো এই সালফারের উৎস নখকে সুন্দর অসাধারণ। তাই নিশ্চিন্তে ডিম খান।
  • অ্যানিমিয়া বা রক্ত স্বল্পতায় নারী ও শিশুরা বেশি ভোগে । শরীরে পর্যাপ্ত আয়রন থাকলে অ্যানিমিয়া হয় না আর ডিমে থাকে আইরন তাই নিয়মিত ডিম খেলে রক্তস্বল্পতার সমস্যা সমাধান হয়।
  • শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে ডিম দুর্দান্ত কার্যকারী ঘন ঘন সর্দি কাশি বা জ্বরে ভুগতে না চাইলে রোজ ডিম খান ডিমে থাকা জিংক ইমিউনিটি সিস্টেমকে অনেক দায় শক্তিশালী করে তোলে।
  • হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য উন্নতিও করে ডিম। আর মজবুত করে ফসফরাস ।এই উপাদানটি আবার দাঁতও মজবুত করতে সাহায্য করে তাই হাড় ও দাঁত মজবুত রাখতে প্রতিদিন ডিম খান।
  • অনেকেই মনে করেন ডিম বোধ হয় ওজন বাড়ায়। বিশেষ করে ডিমের কুসুম ওজন বারিয়ে দেয় তবে এ ধারণা ভুল বরং ডিম খেলে ওজন কমে। কারণ ডিম অতিরিক্ত ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে একটি ডিম শরীর থেকে ৪০০ ক্যালোরি কমাতে পারে তাই ওজন কমাতে ডিম খান।

আরো পড়ুনঃ ডাবের পানি খাওয়ার স্বাস্থ্যগত উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ 

মুরগির ডিমের উপকারিতা 

মুরগির ডিমে ওয়ানি এবং গুরুত্বপূর্ণ পোষক উপাদান থাকে যা মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। মুরগির ডিমে মোটা, কোষ্টান্ত্রিক ও খনিজ সামগ্রী অত্যন্ত উপকারী।

মুরগির ডিমের মূল উপকারিতা সম্পর্কে কিছু বিষয় হলো:

  1. প্রোটিন: মুরগির ডিম প্রোটিনের একটি বৃহৎ উৎস। প্রোটিন শরীরের শিক্ষাগত কাজে গুরুত্বপূর্ণ এবং স্বাস্থ্যকর হয়।


  2. ভিটামিন ও খনিজ: মুরগির ডিমে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, সিলেনিয়াম, ফসফরাস, জিংক ইত্যাদি খনিজ সামগ্রী থাকে যা শরীরের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে।


  3. কোলিন: কোলিন মুরগির ডিমে থাকা একটি খাবার উপাদান, যা মস্তিষ্কের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

সাধারণত, মুরগির ডিমের সেবন প্রোটিন সরবরাহ করে, মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং স্বাস্থ্যকর কোষ ও অঙ্গের নির্মাণে সাহায্য করে।

হাঁসের ডিমের উপকারিতা 

হাঁসের ডিমে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ, ফোলেট, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, এবং অন্যান্য পোষক উপাদানের উত্কৃষ্ট উৎস। এই উপাদানগুলি মানুষের স্বাস্থ্য ও উন্নতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। হাঁসের ডিমের মুখ্য উপকারিতা সম্পর্কে কিছু বিষয় হলো:

  1. প্রোটিন: হাঁসের ডিম অত্যন্ত ভালো প্রোটিনের উৎস যা মাংসিক ও মস্তিষ্কের উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    1. ভিটামিন ও খনিজ: হাঁসের ডিমে ভিটামিন বি, ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ফসফরাস, সিলেনিয়াম, জিংক, আয়রন, পোটাসিয়াম, নিয়াসিন, ইত্যাদি খনিজ সামগ্রী থাকে যা সম্পূর্ণভাবে স্বাস্থ্য উন্নতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।


    2. ফোলেট: ফোলেট গর্ভকালীন ও শিশুদের নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষক উপাদান, যা হাঁসের ডিমে পরিমাণগতভাবে উপলব্ধ।


    3. অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: অমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড হাঁসের ডিমে থাকা যা মনোবল উন্নতি এবং হৃদয়ের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

    হাঁসের ডিমের সেবন করে এই উপাদানগুলি মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য উপকারী। এছাড়াও, হাঁসের ডিমে অনেক ভার্সাইটাইল এবং বিভিন্ন রেসিপির উপাদান হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

কোয়েল পাখির ডিমের উপকারিতা

কোয়েল পাখির ডিমের কোনো খাসগুলি পর্যাপ্তভাবে গবেষণা করা হয়নি, সুতরাং এর সেবনের সম্পর্কে নির্দিষ্ট জ্ঞান নেই। সাধারণত পাখির ডিম সারা পৃথিবীতে খুবই ব্যাপক উপকারিতা থাকে, যেমন:

  1. প্রোটিন: পাখির ডিম একটি ভালো প্রোটিনের উৎস হতে পারে, যা শরীরের প্রোটিনের প্রয়োজনীয় পরিমাণ সরবরাহ করে।


  2. ভিটামিন ও খনিজ: ডিমে ভিটামিন বি, ভিটামিন ডি, ফসফরাস, আয়রন, জিংক, পোটাসিয়াম, নিয়াসিন ইত্যাদি খনিজ সামগ্রী থাকে, যা শরীরের বিভিন্ন কাজে সাহায্য করে।


  3. তবে, পাখির ডিমের সেবন করার আদিবাসী জনগণের কিছু ব্যবহার প্রথমেই দেখা যায়, যেমন ভারতের পূর্ব অসমে কোয়েল পাখির ডিমটি একটি পোষক খাবার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। তবে, সামান্য তথ্য ব্যতিত এবং গবেষণা করা আবশ্যক যাতে নিশ্চিত হওয়া যায় যে কোয়েল পাখির ডিমের সেবনের কোনো নেগেটিভ প্রভাব নেই।

ডিমের অপকারিতা 

প্রতিটি খাবারের যেমন ভালো দিক আছে তেমনি কিছু খারাপ দিক আছে। ডিমের ক্ষেত্রে ও ডিমের উপকারিতা ও অপকারিতা দুটোই আছে তবে উপকারিতায় বেশি। অতিমাত্রায় ডিম খেলে আপনার ক্ষতি হতে পারে। অতিরিক্ত ডিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। ডিম বেশি খেলে শরীরের কোলেস্টেরেল মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। এছাড়াও ডিমের কুসুম ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।

তবে তুলনামূলকভাবে হিসেব করলে দেখা যায় ডিমের তেমন কোন অপকারিতা নেই। নিয়ম মেনে ডিম খেলে আমাদের অপকারিতার চেয়ে উপকারিতায় বেশি পাওয়া যাবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url